ই-পেপার বাংলা কনভার্টার রবিবার ● ২০ এপ্রিল ২০২৫ ৭ বৈশাখ ১৪৩২
ই-পেপার রবিবার ● ২০ এপ্রিল ২০২৫
Select Year: 
ব্রেকিং নিউজ:




বিতর্কিত গ্রান্ড মার্শাল, ইসরায়েলের সমর্থক প্রধান অতিথি
নিউ ইয়র্কে প্রতারক মামলাবাজের খপ্পরে 'বাংলাদেশ ডে প্যারেড'
নিউ ইয়র্ক থেকে কৌশলী ইমা
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫, ১:১০ পিএম  (ভিজিটর : ৯৭)
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশ ডে প্যারেডের নামে অনুষ্ঠিত হলো এক ভাওতাবাজির অনুষ্ঠান। চতুর্থবারের মতো অনুষ্ঠিত এ প্যারেডে বেশ কয়েকজন জনপ্রতিনিধিসহ হাজার হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি এবারের প্যারেডে অংশ নেন। বাংলাদেশ সোসাইটির আয়োজনে এবং হিউম্যানিটি অ্যাম্পাওয়ারমেন্ট রাইটসের সহযোগিতায় গত রোববার (১৩ এপ্রিল)  জ্যাকসন হাইটসে  বাংলাদেশ ডে প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। এবারের প্যারেডে ইসরায়েলের কট্টরপন্থী সমর্থক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামসকে প্রধান অতিথি ও কমিউনিটির সুপরিচিত প্রতারক মামলাবাজকে গ্রান্ড মার্শাল করায় নিউ ইয়র্ক প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে বইছে আলোচনার ঝড়।

পুরো প্যারেডের আয়োজক ছিল বাংলাদেশি সংগঠন  বাংলাদেশ সোসাইটি অথচ প্যারেড অনুষ্ঠানে ছিল না কোন জাতীয় সঙ্গীত ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে কোন সম্মান প্রদর্শন। কিছু সংখ্যক মানুষের হাতে শুধু হাতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা, দেশের গান, অশালীন নাচের মাধ্যমে বাঙালী শিল্প-সংস্কৃতি তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে মাত্র। দেশের জাতীয় সঙ্গীত ছাড়াই পুরো বাংলাদেশকেই তুলে ধরার করেছেন আয়োজকরা।

প্যারেডে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসরায়েলের কট্টরপন্থী সমর্থক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডাম। এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ষ্টেট সিনেটর জন সি ল্যু, অ্যাসেম্বলীম্যান জোহরান মামদানী, অ্যাসেম্বীওম্যান জেনিফার রাজকুমার (ইসরায়েলের কট্টরপন্থী সমর্থক), কুইন্স বরো প্রেসিডেন্ট ডনোভান রিচার্ড, সাবেক এমপি এম এম শাহীনসহ আরো অনেকেই। গত বছরের তুলনায় প্রচুর সংখ্যক  প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশ গ্রহণে জ্যাকসন হাইটস এলাকা এক খন্ড বাংলাদেশে পরিণত হয়।

গত বছরের ন্যায় এবারও গ্রান্ড মার্শাল পদ বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আয়োজক সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটিকে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা বলে কটুক্তিকারী ব্যক্তিকে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে গ্রান্ড মার্শাল পদ দেওয়া হয়। একই ব্যক্তি গত বছর নিজে নিজেই গ্রান্ড মার্শাল দাবি করলে মঞ্চেই তাকে থামিয়ে দেন অন্যরা।  তার  ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা কটুক্তির কারণে বাংলাদেশ সোসাইটি গত বছর নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশ ডে প্যারেডে অংশ নেননি। কতিপয় ধান্দাবাজদের খপ্পরে পড়ে  সোসাইটির কয়েকজন কর্মকর্তা কমিউনিটির সুপরিচিত প্রতারক মামলাবাজকে এবারে নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশ ডে প্যারেডের  গ্রান্ড মার্শাল পদ প্রদান করেন। প্যারেডে আমন্ত্রণ পাননি বাংলাদেশ সোসাইটির বর্তমান ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ বেশ কিছু কর্মকর্তা।  ফলে সোসাটির সদস্যদের মাঝে বিভক্তি দেখা দেয়। বাংলাদেশ সোসাইটি সিনিয়র সহ সভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ানসহ অনেকেই প্রকাশ্যে এই ডে প্যারেডের বিরোধিতাও করছেন বলে জানা গেছে। এবারের প্যারেডেও ছিল না নতুন প্রজন্মের কোন সম্পৃক্ততা। লাল পেড়ে সবুজ রংয়ের এক হাজার নিম্নমানের শাড়ি ও পাঞ্জাবি বিতরণ করা হয়েছে আগের রাতে কিন্তু ওই শাড়ি এতটাই নিম্ন মানের যে লজ্জায় কেউ পরতে পারেনি। মাত্র ৫জন মহিলা ভুলে সেই শাড়ি পরে এসেছে কিন্ত জ্যাকেট দিয়ে শাড়ি ঢেকে রাখতে বাধ্য হয়। কারো গায়ে কোন পাঞ্জাবি চোখে পড়েনি।

প্যারেডে ইসরায়েলের কট্টরপন্থী সমর্থক নিউইয়র্কের সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামসহ অতিথি বক্তারা বাংলাদেশি কমিউনিটির ভূয়সী প্রশংসা করেন। প্যারেডের শুরুতেই জাতীয় সঙ্গীত ছাড়াই গ্রান্ড মার্শাল, প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্যান্য মার্শাল ও অতিথিদের ব্যাজ পড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি ও প্যারেড কমিটির চেয়ারম্যান আতাউর রহমান সেলিম, সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ও প্যারেড কমিটির কনভেনর মোহাম্মদ আলী এবং হিউম্যানিটি অ্যাম্পাওয়ারমেন্ট রাইটস-এর প্রেসিডেন্ট ও প্যারেড কমিটির সদস্য সচিব ফাহাদ সোলায়মান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অর্থের বিনিময়ে বেশ কয়েক বাংলাদেশির সঙ্গে একজন বেসুরা গানের অখ্যাত কন্ঠশিল্পীও পেয়েছে নিউ ইয়র্ক সিটির সাইটেশন।  

একটি বড় সাইজের বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সামনে নিয়ে নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ বিভাগের চৌকশ দল বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে প্যারেড শুরু করেন। মেয়র এরিক অ্যাডামস বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারেডের নেতৃত্ব দেন। এরপর সিটির বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত বাংলাদেশি-আমেরিকানদের বিভিন্ন সংগঠনসহ অর্ধ শতাধিক বাংলাদেশি সামাজিক সংগঠনের ব্যানারে একে একে হাজার হাজার বাংলাদেশি ও আমেরিকানরা প্যারেডে অংশ নেন। প্রায় ৬৫টি সামাজিক সংগঠনের এবারের প্যারেডে অংশ নিয়েছে যা গত বছরের তুলনায় তিন গুণ বেশি।  

প্যারেডটি জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ এভিনিউ ও ৬৯ স্ট্রীট সংলগ্ন পার্কিং লট থেকে শুরু করে ৩৭ এভিনিউ ধরে এগিয়ে গিয়ে ৮৭ স্ট্রীটে গিয়ে শেষ হয়। এরপর দেশের জনপ্রিয় শিল্পীদের সঙ্গীত আর নৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে প্যারেডের সমাপ্তি ঘটে।

যা ঘটেছিল ২০২৪ সালের বাংলাদেশ ডে প্যারেডে: গত বছর ডে প্যারেডে অংশ নিয়ে গালি খেয়েছিলো নিউ ইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস।  ২৬ মে, ২০২৪ জ্যাকসন হাইটসের ৬৯-৮৭ স্ট্রিটের মধ্যে স্বল্প সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি আর অধিক সংখ্যক বাংলাদেশি পুলিশ উক্ত প্যারেডে অংশ নেন তিনি। প্যারেডে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউ ইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস। ইসরায়েলের সমর্থনকারী নিউ ইয়র্কের সিটি মেয়রের বক্তব্য চলাকালীন সময় তাকে উদ্দেশ্য করে ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন দেশীয় নাগরিকরা তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন। এ সময় তিনি সাটআপ বলে তদেরকে থামতে বলেন। শ্লোগান বাড়তে থাকলে তড়িঘড়ি করে বক্তব্য শেষ করেন তিনি।
নিউ ইয়র্কে বসবাস করেন তিন লক্ষাধিক বাংলাদেশি। এখানে রয়েছে প্রায় তিন শতাধিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। আয়োজকদের খামখেয়ালীপনার কারণে বাংলাদেশ ডে প্যারেড স্বল্প সংখ্যক প্রায় দেড় শতাধিক প্রবাসী আর প্রায় দুই শ’র মতো বাংলাদেশি পুলিশের উপস্থিতি দেখে হতাশ হন প্রবাসীরা। একটি নির্ভরযোগ্য সুত্র জানিয়েছে, ছুটির দিনে পোষাক পরে কোন পুলিশ ডিউটি করলে বেতন পান দেড় গুণ এবং ছুটির দিন কাজ করার বিপরীতে আরও একদিন ছুটি পাবেন। সেই হিসেবে বেতনের পরিমাণ দাঁড়ায় আড়াই গুণ। এ কারণেই পুলিশ, কারেকশন বিভাগসহ ও অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তারাও উক্ত ডে প্যারেডে ছুটে আসেন বলে সূত্রটি উল্লেখ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রস্থ বিশ্ব মানবাধিকার উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে বাংলাদেশ ডে প্যারেডের ১ সপ্তাহ আগে থেকে কে হবেন ‘গ্র্যান্ড মার্শাল’ এ নিয়ে বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতাদের মধ্যে শুরু হয় টানা হেঁচড়া। অবশেষে প্যারেডের গ্র্যান্ড মার্শাল পদ বতিল করেন কর্তৃপক্ষ।

নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে যাদের অবদান রয়েছে এবারও তাদেরকে সেভাবে কোন আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। নতুন প্রজন্মের কোন সম্পৃক্ততা নেই এবারও। নিউ ইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ড ও চেয়ারম্যানকে নিয়ে কথিত কমিউনিটি নেতা শাহ নেওয়াজ বিরুপ মন্তব্য করায় উক্ত প্যারেডে অংশ নেননি বাংলাদেশ সোসাইটি। অংশ নেননি বড় বড় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। চরম অব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশি মুলধারার রাজনীতিবিদরাও কেউ প্যারেডে আসেননি। এর জন্য আয়োজকদের খামখেয়ালীপনা ও উদাসীনতাকে দায়ী করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

সংবাদ সম্মেলন ও বিভিন্ন প্রচারণায় আয়োজকদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ডে প্যারেডকে নিউ ইয়র্কে এই প্রথমবার উল্লেখ করে নানা প্রতারণাও করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রকৃত পক্ষে নিউ ইয়র্কে এটা দ্বিতীয় বাংলাদেশ প্যারেড। আশির দশকের প্রথমার্ধে সম্ভবত ১৯৮৪ সালে নিউ ইয়র্কে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ডে প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। প্রবাসী আনিসুজ্জামান খোকনের রুপসী বাংলার আয়োজনে প্রথমবারের উক্ত প্যারেডে গ্রান্ড মার্শাল ছিলেন যথাক্রমে-নাসির খান পল, তহুর আহমেদ ও ডা. বিল্লাহ। উক্ত প্যারেডে গান গেয়েছিলেন স্বাধীন বাংলা বেতারের প্রবাসী কণ্ঠযোদ্ধা শহীদ হাসান। এরপর ডা. হামিদুজ্জামান ও ফখরুল আলমের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সোসাইটির আয়োজনে ১৯৯৯ সালে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু গতবারের বাংলাদেশ ডে প্যারেডের আয়োজকরা অত্যন্ত চতুরতার সাথে প্রবাসীদের সাথে প্রতারণা করেছেন অভিযোগ ওঠে।

গত বছর চরম অর্থ সংকটে ভুগছেন তৃতীয়বারের মতো নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ডে প্যারেডের আয়োজকরা। গত ১ মাস ধরে হন্যে হয়ে খুঁজে পাওয়া যায়নি কোন গ্র্যান্ড মার্শাল। ৫০ হাজার ডলারের এ পদটিকে নিলামে তোলা হয়েছিল। কিন্তু সাড়া মেলেনি। অবশেষে গ্র্যান্ড মার্শাল ছাড়াই ২৬ মে ২০২৪ নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ডে প্যারেড।

বাংলাদেশ ডে প্যারেডের যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ আকিকুর রহমান ফারুক অভিযোগ করেন, এ পর্যন্ত যে পরিমাণ অর্থ আদায় করা হয়েছে ২২ মে স্মার্ট টেক-এ অনুষ্ঠিত সভায় তার সঠিক হিসাব দিতে পারেননি যুক্তরাষ্ট্রস্থ বিশ্ব মানবাধিকার উন্নয়ন সংস্থার প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ ডে প্যারেডের চেয়ারপারসন শাহ শহিদুল হক সাঈদ ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সোবহান। বাংলাদেশ ডে প্যারেডের সাথে সংশ্লিষ্টরা দেশ ও প্রবাসীদের জন্য নয়, সবাই নিজেদের স্বার্থেই কাজ করছেন। সংগঠনের প্রেসিডেন্ট ও সাধারন সম্পাদক প্রায় দিন হাজিরা দেওয়ার মত কাজ করছেন। তারা প্রতিদিন নিজেদের পারিশ্রমিক ও পকেট খরচ বাবদ ২’শ ডলার করে খরচ দেখিয়েছেন।

তাদের দেওয়া হিসাব মতে ১৪টি সামাজিক সংগঠন অংশ গ্রহণের ২’শ ডলার করে ফি জমা দিয়েছেন। আহবায়ক দিয়েছেন ১৯ হাজার ডলার, অন্যান্য পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে আরও প্রায় ১৫ হাজার ডলার আদায় করা হয়েছে, কিন্তু হিসাব চাওয়াতে কেউই সঠিক হিসাব দিতে পারেন নাই বলে উল্লেখ করেন ফারুক। এ সময় তারা প্রতিদিন নিজেদের পারিশ্রমিক ও পকেট খরচ বাবদ ২’শ ডলার করে খরচ দেখিয়েছেন।

ফারুক বলেন, এসব বিষয়সহ গ্র্যান্ড মার্শাল প্রসঙ্গে প্রতিবাদ করতে গেলে কেউ কেউ তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে উপস্থিত সবার সামনেই আহবায়ক শাহ নেওয়াজের স্ত্রী রানো নেওয়াজ তার গায়ে হাত তোলেন। কিন্তু কেউই তেমনভাবে কোন প্রতিবাদ করেনি। তাকে অপমানিত করার জন্য তিনি বিচার চেয়েছিলেন কিন্ত সেই বিচার আর কেউ করেননি। বরং এবারে উক্ত দম্পতিকে নিয়ে মাতোয়ারা হয়েছেন কমিউনিটির কিছু ধান্দাবাজ।





আরও খবর


সর্বশেষ সংবাদ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
সম্পাদক ও প্রকাশক : কে.এম. বেলায়েত হোসেন
৪-ডি, মেহেরবা প্লাজা, ৩৩ তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত এবং মনিরামপুর প্রিন্টিং প্রেস ৭৬/এ নয়াপল্টন, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা বিভাগ : ৯৫৬৩৭৮৮, পিএবিএক্স-৯৫৫৩৬৮০, ৭১১৫৬৫৭, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন ঃ ৯৫৬৩১৫৭, ০১৭১২-৮৮৪৭৬৫
ই-মেইল : [email protected], [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বার্তা বিভাগ : ৯৫৬৩৭৮৮, পিএবিএক্স-৯৫৫৩৬৮০, ৭১১৫৬৫৭, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন ঃ ৯৫৬৩১৫৭, ০১৭১২-৮৮৪৭৬৫
ই-মেইল : [email protected], [email protected]